বেনিনে সেতু থেকে পড়ে বাস ডুবে কমপক্ষে ২৭ জন নিহত

Published : ২২:০৬, ১৯ আগস্ট ২০২৫
বেনিনে ঘটে যাওয়া এক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ২৭ জন নিহত হয়েছেন। দেশটির উদ্ধারকর্মীরা মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সপ্তাহান্তে, যখন একটি বাস সেতু থেকে পড়ে উয়েমে নদীতে ডুবে যায়। এখনও অনেক যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন।
পশ্চিম আফ্রিকার নাগরিক সুরক্ষা সংস্থার পরিচালক আবদেল আজিজ বায়ো জিব্রিল স্থানীয় বিপ রেডিওকে জানিয়েছেন, পানিতে ডুবে থাকা বাসটি উদ্ধারের পর এর ভেতর থেকে ২৩টি মরদেহ এবং নদী থেকে আরও তিনটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর সঙ্গে রবিবার পাওয়া এক মরদেহ যোগ হওয়ায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে।
এছাড়া, ৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যাদের অবস্থা স্থিতিশীল। মৃতদের মধ্যে তিনজন শিশু রয়েছেন বলে স্থানীয় দৈনিক লা নেশন জানিয়েছে।
নাগরিক সুরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, উদ্ধার তৎপরতা এখনও চলমান এবং ১৬ জন যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। পরিচালক জানিয়েছেন, বাসটি সরাসরি পানিতে পড়ে পুরোপুরি ডুবে যায়নি। যারা সাঁতার জানতেন তারা বের হতে পেরেছেন, কিন্তু যারা সাঁতার জানতেন না এবং পালানোর চেষ্টা করেছিলেন, তাদের মধ্যে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। কিছু মরদেহ দূরে ভেসে থাকতে পারে।
এসটিএম কোম্পানি পরিচালিত এই বাসটি প্রতিবেশী দেশ টোগোর রাজধানী লোমে থেকে ৫২ জন যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ইন্টারস্টেট ২ মহাসড়কে, যা দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী কোটোনু থেকে উত্তরাঞ্চরের মালানভিল পর্যন্ত বিস্তৃত, যেখানে নাইজারের সীমান্ত সংযুক্ত।
বেনিনে ঘটে যাওয়া এক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ২৭ জন নিহত হয়েছেন। দেশটির উদ্ধারকর্মীরা মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সপ্তাহান্তে, যখন একটি বাস সেতু থেকে পড়ে উয়েমে নদীতে ডুবে যায়। এখনও অনেক যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন।
পশ্চিম আফ্রিকার নাগরিক সুরক্ষা সংস্থার পরিচালক আবদেল আজিজ বায়ো জিব্রিল স্থানীয় বিপ রেডিওকে জানিয়েছেন, পানিতে ডুবে থাকা বাসটি উদ্ধারের পর এর ভেতর থেকে ২৩টি মরদেহ এবং নদী থেকে আরও তিনটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর সঙ্গে রবিবার পাওয়া এক মরদেহ যোগ হওয়ায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে।
এছাড়া, ৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যাদের অবস্থা স্থিতিশীল। মৃতদের মধ্যে তিনজন শিশু রয়েছেন বলে স্থানীয় দৈনিক লা নেশন জানিয়েছে।
নাগরিক সুরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, উদ্ধার তৎপরতা এখনও চলমান এবং ১৬ জন যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। পরিচালক জানিয়েছেন, বাসটি সরাসরি পানিতে পড়ে পুরোপুরি ডুবে যায়নি। যারা সাঁতার জানতেন তারা বের হতে পেরেছেন, কিন্তু যারা সাঁতার জানতেন না এবং পালানোর চেষ্টা করেছিলেন, তাদের মধ্যে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। কিছু মরদেহ দূরে ভেসে থাকতে পারে।
এসটিএম কোম্পানি পরিচালিত এই বাসটি প্রতিবেশী দেশ টোগোর রাজধানী লোমে থেকে ৫২ জন যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ইন্টারস্টেট ২ মহাসড়কে, যা দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী কোটোনু থেকে উত্তরাঞ্চরের মালানভিল পর্যন্ত বিস্তৃত, যেখানে নাইজারের সীমান্ত সংযুক্ত।
পশ্চিম আফ্রিকার নাগরিক সুরক্ষা সংস্থার পরিচালক আবদেল আজিজ বায়ো জিব্রিল স্থানীয় বিপ রেডিওকে জানিয়েছেন, পানিতে ডুবে থাকা বাসটি উদ্ধারের পর এর ভেতর থেকে ২৩টি মরদেহ এবং নদী থেকে আরও তিনটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর সঙ্গে রবিবার পাওয়া এক মরদেহ যোগ হওয়ায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে।
এছাড়া, ৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যাদের অবস্থা স্থিতিশীল। মৃতদের মধ্যে তিনজন শিশু রয়েছেন বলে স্থানীয় দৈনিক লা নেশন জানিয়েছে।
নাগরিক সুরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, উদ্ধার তৎপরতা এখনও চলমান এবং ১৬ জন যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। পরিচালক জানিয়েছেন, বাসটি সরাসরি পানিতে পড়ে পুরোপুরি ডুবে যায়নি। যারা সাঁতার জানতেন তারা বের হতে পেরেছেন, কিন্তু যারা সাঁতার জানতেন না এবং পালানোর চেষ্টা করেছিলেন, তাদের মধ্যে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। কিছু মরদেহ দূরে ভেসে থাকতে পারে।
এসটিএম কোম্পানি পরিচালিত এই বাসটি প্রতিবেশী দেশ টোগোর রাজধানী লোমে থেকে ৫২ জন যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ইন্টারস্টেট ২ মহাসড়কে, যা দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী কোটোনু থেকে উত্তরাঞ্চরের মালানভিল পর্যন্ত বিস্তৃত, যেখানে নাইজারের সীমান্ত সংযুক্ত।
Source:Rtv Online
BD/AN