বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আবারও তাঁর প্রিয় বিড়ালের সঙ্গে ছবি শেয়ার করেছেন।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) ফেসবুকে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কম্পিউটারের সামনে কাজ করতে করতে তিনি বিড়ালটিকে আদর করছেন। পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গে ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায় এবং দলীয় নেতাকর্মীরাও উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া দেখান।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ‘বিড়ালপ্রীতি’ শুধু পশুপ্রীতি নয়, এটি কোমলতা ও জনবান্ধবতার প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। বাংলায় ‘বিড়ালের মতো চলাফেরা’ কথাটিও কৌশল এবং গোপনীয়তার ইঙ্গিত বহন করে, যা রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবে প্রতীকী ভাবেও দেখা যেতে পারে।
নেটিজেনদের মধ্যে জল্পনা চলছে—তারেক রহমান কি এই ছবির মাধ্যমে রাজনৈতিক কোনো বার্তা দিচ্ছেন? সত্যি বা না সত্যি, রাজনৈতিক নেতৃত্বের পশু-প্রীতি মাঝে মাঝে সফট পাওয়ারের অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আন্তর্জাতিকভাবে দেখা গেছে, সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোও তাঁদের বিড়াল বা কুকুরের সঙ্গে ছবি প্রকাশ করেছেন, যা ‘সফট পাওয়ার পলিটিক্স’ হিসেবে গণ্য হয়।
এই পোস্ট ও ছবি তারেক রহমানকে জনবান্ধব ও কৌশলী হিসেবে উপস্থাপনের একটি মাধ্যম হিসেবেও দেখা হচ্ছে।