টানা ৪ দিন ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টি
Published : ১০:৩৬, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-তে পরিণত হয়েছে। এটি বাংলাদেশ থেকে ১ হাজার ২৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। তবে, ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশে আঘাত না হানলেও এর প্রভাব থাকবে।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে জানান, ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের স্থলভাগে আঘাত করার পরে দুর্বল হয়ে লঘুচাপ আকারে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হওয়ার আশংকা করা যাচ্ছে। ফলে সোমবার থেকে বাংলাদেশ আকাশে মেঘের উপস্থিতি লক্ষ করা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও লিখেন, ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত করার কোনো সম্ভাবনা এই মুহূর্তে দেখা যাচ্ছে না। তবে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত বাংলাদেশের উত্তর ও পশ্চিম দিকের পাঁচটি বিভাগের (খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট) জেলাগুলোর ওপরে ২০ থেকে ৬০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
এ ছাড়া অবশিষ্ট তিন বিভাগের (ঢাকা, বরিশাল ও চট্রগ্রাম) জেলাগুলোর ওপরে ১০ থেকে ৩০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেন, সোমবার থেকে ভারতের পশ্চিম রাজ্য ও বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপকূলীয় এলাকার সমুদ্র উত্তাল অবস্থা বিরাজ করার আশংকা করা যাচ্ছে। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া সকল জেলাকে আজকেই উপকূলে ফেরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। মঙ্গলবার ও বুধবার বাংলাদেশের সকল উপকূলীয় এলাকার সমুদ্রে উত্তাল অবস্থা বিরাজ করতে পারে।
এদিকে, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। এ অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে এক নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এটাকে হুবুহু রেখে একটু বেশি করে ঘুরিয়ে
বিডি/এএন

































